Skip to main content

এথিকাল হ্যাকিং নাকি আপ ডেভেলপার ভাল?

 


এথিকাল হ্যাকিং নাকি আপ ডেভেলপার ভাল?

Hacking app


এথিকাল হ্যাকিং হলো একটি সুরক্ষা পরীক্ষকের দ্বারা কর্মসূচি নির্মাণ করার জন্য ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন বা সিস্টেমে সেকিউরিটি লুপগুলি পরীক্ষা করার একটি পদ্ধতি। একজন এথিকাল হ্যাকার অন্যদের অনুমতি ব্যতীত কোন সিস্টেম বা অ্যাপ্লিকেশনের সুরক্ষা লুপগুলি পরীক্ষা করবেন না এবং কোন প্রকার বিতর্ক সৃষ্টি করবেন না। অতএব এথিকাল হ্যাকিং নাকি কেবলমাত্র সিস্টেমের সেকিউরিটি চেক করার একটি উপায়, এটি আপ ডেভেলপারদের জন্য কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হতে পারে।


আপ ডেভেলপাররা এথিকাল হ্যাকিং থেকে বিশেষ সুবিধা পাবেন। 

একটি আপ ডেভেলপার যদি নিজের তৈরি করা সিস্টেম বা অ্যাপ্লিকেশনের সুরক্ষা পরীক্ষা করতে না পারে তবে সে তার কাজকর্তাদের কাছ থেকে সিস্টেম বা অ্যাপ্লিকেশনের সুরক্ষা লুপগুলি পরীক্ষা করতে একজন এথিকাল হ্যাকার একটি সুরক্ষাকর্মী হিসেবে নিয়োজিত করতে পারে।

 এছাড়াও, এথিকাল হ্যাকিং পদ্ধতি ব্যবহার করে অ্যাপ্লিকেশন বা সিস্টেমের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা যায়। আর একটি উপায় হতে পারে সেক্যুর কোড লিখতে সাহায্য করার জন্য এথিকাল হ্যাকিং পদ্ধতি ব্যবহার করা।


তাই সম্পূর্ণরূপে বলা যায় যে, এথিকাল হ্যাকিং নাকি কেবলমাত্র সিস্টেমের সেকিউরিটি চেক করার একটি উপায়, বরং এটি অতিরিক্ত সুবিধাও দিয়ে আপ ডেভেলপারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। 


এথিকাল হ্যাকিং একটি মরালমূলক ও নৈতিক কর্ম। এটি একটি নৈতিক দায়িত্ব এবং নৈতিক উন্নয়ন করার একটি উপায় যা সম্পূর্ণরূপে সমাজের হিতে ব্যবহৃত হয়। সুতরাং, এথিকাল হ্যাকিং করা সম্পূর্ণরূপে সমাজের কল্যাণে সাহায্য করতে পারে এবং অবসর সময়ে আপনার প্রতিষ্ঠানের সিস্টেম ও নেটওয়ার্ক এর নিরাপত্তা পরীক্ষা করতে পারেন।


এথিকাল হ্যাকিং একটি ব্যাপক ক্ষেত্র এবং এটি সম্পূর্ণরূপে একজন উন্নয়নশীল ও ক্রিয়াশীল আপ ডেভেলপারের কর্মকাণ্ড উন্নয়ন করতে পারে। একজন এথিকাল হ্যাকার হওয়া আপনাকে আপনার সিস্টেমের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করার সাথে সাথে অন্যদের কাজে সাহায্য করতে পারেন, যা সম্পূর্ণরূপে আপনার প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে সহায়তা করবে। একজন এথিকাল হ্যাকার কর্তব্য।


একজন এথিকাল হ্যাকার কর্তব্যবিধি এবং সূচনামূলক সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবেন। হ্যাকিং করতে পারেন, তবে তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। 

একজন এথিকাল হ্যাকার হওয়ার জন্য আপনাকে একটি কৌশলের স্তর এবং উচ্চ মান একটি নৈতিক ধারণা থাকতে হবে।

 এছাড়াও, আপনাকে একটি পরিষ্কার লক্ষ্য এবং সরল কাজ পরিকল্পনা করতে হবে যা আপনার কার্যক্ষমতা ও উন্নয়নে সহায়তা করবে।


আপনি এথিকাল হ্যাকিং করতে শিখতে পারেন যেমন সিস্টেম এবং নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা পরীক্ষা এবং পরিসংখ্যান পরিচালনা এবং বাংলায় পাওয়া যাবে এমন বিভিন্ন অনলাইন কোর্স দিয়ে। 

আপনি কোন স্পেশালাইজড সার্টিফিকেশন পেতে চাইলে, এটি সম্পর্কে অনলাইনে সংগ্রহশালা উপলব্ধ যেখানে আপনি এথিকাল হ্যাকিং সার্টিফিকেশন লাভ করতে পারে।


আপনি যদি আপ ডেভেলপার হতে চান, তবে আপনাকে প্রোগ্রামিং ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং নতুন প্রযুক্তিগুলির উন্নয়নে সক্ষম হতে হবে। একজন ভাল ডেভেলপার হওয়ার জন্য, আপনাকে কৌশল এবং প্রযুক্তি সম্পর্কে স্বচ্ছতার সাথে জ্ঞান সংগ্রহ করতে হবে।


আপনি প্রোগ্রামিং শিখতে পারেন প্রথমে সহজ ভাষায় শুরু করে এবং সেটা একটি নিয়মিত অনুশীলনে পরিপূর্ণ করে যেন আপনি একটি বিষয়ে সম্পূর্ণ ধারণা পান। 

এরপর আপনি নতুন প্রযুক্তিগুলি সম্পর্কে জানতে থাকতে পারেন এবং এই প্রযুক্তিগুলি ব্যবহার করে একটি উপযুক্ত সফটওয়্যার তৈরি করতে পারেন। 

সাথে সাথে আপনি সম্পূর্ণ প্রকল্প উন্নয়নের পরিকল্পনা করতে হবেন, যা আপনাকে আপনার উদ্দেশ্যের সাথে মিল খাতে সহায়তা করে।




ধন্যবাদ 


Comments

Popular posts from this blog

অনলাইনে টাকা ইনকাম করার কিছু সাধারণ উপায় নিম্নে দেওয়া হলো:

  অনলাইনে টাকা ইনকাম করার কিছু সাধারণ উপায় নিম্নে দেওয়া হলো: ফ্রিল্যান্সিং: আপনি অনলাইনে নিজের কাজের জন্য ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন, যেগুলি হতে পারে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, লেখাপড়া, ডিজিটাল মার্কেটিং, আইটি সাপোর্ট, ইত্যাদি। ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মগুলি হতে পারে Upwork, Freelancer, Fiverr ইত্যাদি। ওয়েবসাইট ও ব্লগ চালানো: আপনি একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করে ইনকাম করতে পারেন, যেখানে আপনি বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন, স্বপ্ন হোস্টিং বিক্রয় করতে পারেন, বন্ধুবান্ধবের সাথে আপনার প্রোডাক্ট বা সেবা প্রচার করতে পারেন। ই-কমার্স বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: আপনি অ্যামাজন, ইবে, অ্যালিবাবা, ফ্লিপকার্ট, ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে প্রোডাক্ট বা সেবা প্রচার করে কমিশন পেতে পারেন। অনলাইন কোর্স তৈরি এবং বেচা: আপনি আপনার পর্যাপ্ত জ্ঞান ও দক্ষতা সংকলন করে অনলাইন কোর্স তৈরি করে বিপণন করতে পারেন। সম্প্রতি, সোশ্যাল মিডিয়া: আপনি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে কন্টেন্ট তৈরি করে এই প্ল্যাটফর্ম থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন, যেমন ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি। মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ য

লিঙ্গ কীভাবে মোটা করবেন|লিঙ্গ বড়ো ও মোটা করার ওষুধ কি

  জীবনধারায় কিছু পরিবর্তন আনলেই, আপনি সহজেই লিঙ্গ বড় এবং পুরু করতে পারবেন। এটি করার জন্য,আপনাকে নিয়মিত ব্যায়াম করার পাশাপাশি একটি সুস্থ খাদ্যাভ্যাসও বজায় রাখতে হবে। এখানে প্রাকৃতিক উপায়ে কিছু ব্যায়ামের কথা উল্লেখ করা আছে যা আপনার লিঙ্গকে বড় এবং পুরু করতে সাহায্য করে: আল্টিমেট স্ট্রেচার - এই ব্যায়ামটি লিঙ্গের সাইজ সম্পর্কে যারা চিন্তিত, তাদের জন্য খুব কার্যকর এবং এটি প্রমানিত। এই ব্যায়ামটি পুরুষের লিঙ্গের অস্বাভাবিক আকার ও বক্রতা ঠিক করার জন্যও উপকারি। এটি শুরু করার আগে শরীরকে রিল্যাক্স করতে হবে এবং ওয়ার্ম আপ করে নেওয়া জরুরি। এবারে আপনার লিঙ্গের ফোরস্কিনটি টেনে নামিয়ে নিন এবং আরেক হাত দিয়ে লিঙ্গের বেরিয়ে থাকা অংশটিকে ধরুন। খুব শক্ত করে ধরবেন না, তাতে ব্যথা হতে পারে এবং রক্ত সঞ্চালনে অসুবিধা হতে পারে। তারপর আপনার লিঙ্গের ডগা ধরে সামনের দিকে টানতে হবে, খেয়াল রাখতে হবে যেন লিঙ্গের গোড়ায় ব্যথা না হয়। এবার আপনার লিঙ্গটিকে টেনে রাখা অবস্থায় পেটের কাছে নিয়ে এসে ১৫-৩০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। এবার ৫ সেকেন্ডের বিশ্রাম নিন। এর পর, একই পদ্ধতিতে ১৫ থেকে ৩০ সেকেন্ডের জন্য লিঙ্গ প্রসারিত অ

লিঙ্গে কালোজিরার তেল মালিশ করলে কি উপকার হয়?

কালোজিরা তেল হল একটি প্রাকৃতিক তেল যা কালোজিরা ফলের বীজ থেকে উৎপাদিত হয়। এটি একটি উচ্চ তাপমাত্রার তেল এবং বহুল ব্যবহার করা হয় তাপশক্তি ও আরোগ্য উন্নয়নের জন্য। কালোজিরা তেল মালিশ করলে কম স্বাস্থ্যকর লিঙ্গ দুর্বলতা ও যৌন দুর্বলতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কালোজিরা তেল মালিশ করা যেতে পারে লিঙ্গের তন্ত্রকে শক্ত এবং সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। এটি লিঙ্গ থেকে শুষ্কতা ও ক্ষতস্থানে ত্বকের সুরক্ষা করতে সহায়তা করে এবং লিঙ্গের উদ্দীপনা বা স্তম্ভন বৃদ্ধি করতে পারে। তাই, কালোজিরা তেল মালিশ করা যেতে পারে লিঙ্গের স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যার সমাধানে সহায়তা করতে পারে। তবে, লিঙ্গের সমস্যা থাকলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।