Skip to main content

ব্রণ, দূর করার উপায়




কপালে ব্রণ হতে পারে কারণ অনেক কিছুর কারণে, যেমন তাপমাত্রা, পরিবেশের কথা বা স্কিন কেয়ার প্রোডাক্টস ব্যবহার করা। সবচেয়ে ভালো উপায় হল ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য যত্ন নেওয়া। কিছু উপায় নিম্নলিখিত:

পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ করা: ঘরে আছেন তাই বাইরে সময় কাটানো সহজ না। কিন্তু সম্ভবত আপনার ঘরের জন্য বিশেষ পরিবেশ নির্মাণ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, একটি হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন কারণ তাপমাত্রা বা আর্দ্রতা ব্যবধানের কারণে ব্রণ হতে পারে।

পরিবেশ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা: পরিবেশের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ কারণ উচ্চ তাপমাত্রা ব্রণ এবং অন্যান্য সমস্যার কারণে হতে পারে। সম্ভবত একটি এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন বা ফ্যান ব্যবহার করতে পারেন।

খাবারের যত্ন নেওয়া: কিছু খাবার ব্রণ এবং ত্বকের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, তাই সেগুলো খাওয়া উচিত না। আপনার খাবারে ভিটামিন এবং খনিজ উপস্থাপন করার জন্য সবচেয়ে ভালো হল সবজি এবং ফল খাওয়া।

স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করা: সমস্ত স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট কার্যকরী নয়, তাই আপনাকে সেটি ব্যবহার করার আগে তা টেস্ট করতে হবে যেন তা আপনার স্কিনের জন্য উপযোগী।

স্কিন হাইজিন মেইন্টেনেন্স করা: ব্রণ হওয়া স্থানে স্কিন পরিস্কার রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। স্কিন পরিস্কার রাখার জন্য আপনি সাধারণ কেয়ার পদক্ষেপ নিতে পারেন, যেমন সাবান এবং জালি।

ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নেওয়া: আপনি যদি কোনও জটিল সমস্যার সম্মুখীন হন যা আপনি নিজে নিষ্ক্রিয় করতে পারেন না।

Comments

Popular posts from this blog

অনলাইনে টাকা ইনকাম করার কিছু সাধারণ উপায় নিম্নে দেওয়া হলো:

  অনলাইনে টাকা ইনকাম করার কিছু সাধারণ উপায় নিম্নে দেওয়া হলো: ফ্রিল্যান্সিং: আপনি অনলাইনে নিজের কাজের জন্য ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন, যেগুলি হতে পারে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, লেখাপড়া, ডিজিটাল মার্কেটিং, আইটি সাপোর্ট, ইত্যাদি। ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মগুলি হতে পারে Upwork, Freelancer, Fiverr ইত্যাদি। ওয়েবসাইট ও ব্লগ চালানো: আপনি একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করে ইনকাম করতে পারেন, যেখানে আপনি বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন, স্বপ্ন হোস্টিং বিক্রয় করতে পারেন, বন্ধুবান্ধবের সাথে আপনার প্রোডাক্ট বা সেবা প্রচার করতে পারেন। ই-কমার্স বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: আপনি অ্যামাজন, ইবে, অ্যালিবাবা, ফ্লিপকার্ট, ইত্যাদি প্ল্যাটফর্মে প্রোডাক্ট বা সেবা প্রচার করে কমিশন পেতে পারেন। অনলাইন কোর্স তৈরি এবং বেচা: আপনি আপনার পর্যাপ্ত জ্ঞান ও দক্ষতা সংকলন করে অনলাইন কোর্স তৈরি করে বিপণন করতে পারেন। সম্প্রতি, সোশ্যাল মিডিয়া: আপনি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে কন্টেন্ট তৈরি করে এই প্ল্যাটফর্ম থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন, যেমন ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি। মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ য

লিঙ্গ কীভাবে মোটা করবেন|লিঙ্গ বড়ো ও মোটা করার ওষুধ কি

  জীবনধারায় কিছু পরিবর্তন আনলেই, আপনি সহজেই লিঙ্গ বড় এবং পুরু করতে পারবেন। এটি করার জন্য,আপনাকে নিয়মিত ব্যায়াম করার পাশাপাশি একটি সুস্থ খাদ্যাভ্যাসও বজায় রাখতে হবে। এখানে প্রাকৃতিক উপায়ে কিছু ব্যায়ামের কথা উল্লেখ করা আছে যা আপনার লিঙ্গকে বড় এবং পুরু করতে সাহায্য করে: আল্টিমেট স্ট্রেচার - এই ব্যায়ামটি লিঙ্গের সাইজ সম্পর্কে যারা চিন্তিত, তাদের জন্য খুব কার্যকর এবং এটি প্রমানিত। এই ব্যায়ামটি পুরুষের লিঙ্গের অস্বাভাবিক আকার ও বক্রতা ঠিক করার জন্যও উপকারি। এটি শুরু করার আগে শরীরকে রিল্যাক্স করতে হবে এবং ওয়ার্ম আপ করে নেওয়া জরুরি। এবারে আপনার লিঙ্গের ফোরস্কিনটি টেনে নামিয়ে নিন এবং আরেক হাত দিয়ে লিঙ্গের বেরিয়ে থাকা অংশটিকে ধরুন। খুব শক্ত করে ধরবেন না, তাতে ব্যথা হতে পারে এবং রক্ত সঞ্চালনে অসুবিধা হতে পারে। তারপর আপনার লিঙ্গের ডগা ধরে সামনের দিকে টানতে হবে, খেয়াল রাখতে হবে যেন লিঙ্গের গোড়ায় ব্যথা না হয়। এবার আপনার লিঙ্গটিকে টেনে রাখা অবস্থায় পেটের কাছে নিয়ে এসে ১৫-৩০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। এবার ৫ সেকেন্ডের বিশ্রাম নিন। এর পর, একই পদ্ধতিতে ১৫ থেকে ৩০ সেকেন্ডের জন্য লিঙ্গ প্রসারিত অ

লিঙ্গে কালোজিরার তেল মালিশ করলে কি উপকার হয়?

কালোজিরা তেল হল একটি প্রাকৃতিক তেল যা কালোজিরা ফলের বীজ থেকে উৎপাদিত হয়। এটি একটি উচ্চ তাপমাত্রার তেল এবং বহুল ব্যবহার করা হয় তাপশক্তি ও আরোগ্য উন্নয়নের জন্য। কালোজিরা তেল মালিশ করলে কম স্বাস্থ্যকর লিঙ্গ দুর্বলতা ও যৌন দুর্বলতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কালোজিরা তেল মালিশ করা যেতে পারে লিঙ্গের তন্ত্রকে শক্ত এবং সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। এটি লিঙ্গ থেকে শুষ্কতা ও ক্ষতস্থানে ত্বকের সুরক্ষা করতে সহায়তা করে এবং লিঙ্গের উদ্দীপনা বা স্তম্ভন বৃদ্ধি করতে পারে। তাই, কালোজিরা তেল মালিশ করা যেতে পারে লিঙ্গের স্বাস্থ্য ও যৌন সমস্যার সমাধানে সহায়তা করতে পারে। তবে, লিঙ্গের সমস্যা থাকলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।